সৌরভ বন্দোপাধ্যায় ভিজুয়াল আর্ট নিয়ে স্নাতক স্তরের ফাইনাল ইয়ারে শিক্ষারত। ওঁর কাজের মূল বিষয় মানুষ ও তাঁর মন। শাশ্বত মানুষ প্রকৃতির সন্তান। প্রকৃতির কোলেই তাঁর জন্ম , বেড়ে ওঠা, লয়… মানুষের বাহ্যিক আবরণের ভিতরে আরেক মানুষ লুকিয়ে থাকে যে বা যিনি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করেন বাহ্যিক অবস্থার তারতম্য এ সাড়া দেন। সৌরভের ছবি সেই ভিতরের মানুষের সন্ধান। মূর্ত থেকে বিমূর্তের দিকে যাত্রা। এই অন্ধকার সময়ে আমাদের অবস্থান এবং নিজস্ব মানসিক প্রভাব চলে এসেছে ছবির প্রেক্ষাপটে। সেই সময়কে ধরে রাখার একটা ছোট্ট প্রচেষ্টা করেছেন সৌরভ।
Categories
সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিত্রকর্ম ‘ইন ডার্ক টাইমস্’

20 replies on “সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিত্রকর্ম ‘ইন ডার্ক টাইমস্’”
অসাধারণ এক কাজ
অসাধারণ আর্টওয়ার্ক
খুব ভালো লেগেছে, এক, পাঁচ ও নয় নম্বর ছবি খুব ভালো লাগলো
দারুন লাগলো। প্রথমের টা তো surrealistic absurd এর চূড়ান্ত প্রদর্শন বলা যেতে পারে।
শিল্পীর ভাবনার প্রকৃত প্রতিফলন এই চিত্রকলা
খুব সুন্দর কাজ!! 🙂
খুব ভালো
খুব ই ভালো লাগল।
বাহ, খুব ভালো হয়েছে কাজটা…
এই অন্ধকার সময়ে চিত্রঃ৩ ভীতির সঞ্চার করে। আর চিত্রঃ২ রীতিমত ভাবাবে।
প্রতিটিই অসামান্য কাজ, ব্যক্তিগত বিচারে বিশেষ করে ৭ ও ৯ নং টি তুলনাহীন
অসম্ভব সুন্দর এক কাজ
দারুন কাজ
দারুণ কাজ করছে সৌরভ ।
1 n 7, impressive
Khub Sundor kaaj!
বাহ!অসামান্য কাজ❤
অসামান্য
অসামান্য সব ছবি। আমি কেন জানি না প্রত্যেকটায় আমার প্রাণীবিজ্ঞানের প্রাণ খুঁজে পাচ্ছি।
যেদিন তবুও প্রয়াসের এই পেজে আপনার ছবিগুলো পেলাম সেদিনই কিছু লিখেছিলাম কিন্তু যান্ত্রিক কারনে লেখাটি কমেন্ট বক্সে আসেনি।যাক, এমন নয় যে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কজাত ছবি এর আগে আমরা পাইনি।গনেশ পাইন বা প্রকাশ কর্মকারের ছবিতেও প্রকৃতি আর মানুষ এসেছে।এবং এর তালিকা আরও বড়ো হতে পারে।কিন্তু আপনার ছবিগুলো নিয়ে কথা বলতে চাইলে বলবো যে আপনি আলাদা করে অন্ধকারের ইমেজ এখানে এনেছেন এবং অন্য ছবিগুলোর থেকে আপনার ছবিগুলো স্বতন্ত্র হয়ে পড়েছে।গনেশ পাইন যখন ছবিতে প্রকৃতি আর মগ্নতা এনেছেন তখন অন্ধকার সেখানে একা আসেনি, আরও অনেকগুলো রঙের আবহকে সন্নিবেশিত করেছে, সেটি মগ্নতাকে ভেঙেছে কিনা সে ব্যাপারে আমি যাবো না।কিন্তু আজকের এই কর্পোরেট-লগ্ন ভাঙা সময়ে আপনার এই নিহিত অন্ধকার আমাদের অনেককিছু বুঝিয়ে দেয়,কষ্টও দেয়।
একটি অথবা দুটি ছবিতে রেখার ক্ষেত্রে যোগেন বাবুর সামান্য কিছু প্রভাব থাকতে পারে।যদিও এটি আমার অশিক্ষিত মনের ঢিল মারা কথা।কিন্তু সেগুলোও ছবির বিষয় বা মগ্নতার সঙ্গে মিশে গেছে, আলগা হয়ে পড়েনি।আধুনিক শিল্প কলার একটা বড়ো খামতি এও যে এখানে উপকরণ কখনো কখনো প্রধান এবং বিষয় ছোট বা আলগা হয়ে পড়ছে। সেদিকটি আপনি যাননি সম্ভবত।।