লেখক নয় , লেখাই মূলধন

সুজিৎ দে’র প্রবন্ধ

মুর্শিদাবাদের বোলান গান: সাধারণ পরিচয়

বোলানের অন্য রূপটি হল পোড়ো বোলান বা পালা বোলান। বর্তমানে এই বোলানই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করে বিবর্তিত হয়েছে। উক্তি-প্রত্যুক্তিমূলক গানই হল এ-ধরনের বোলান। বোলান গাওয়ার কৌশলটাও আগে ছিল একটু অন্যরকম। দলের সব সদস্যরা আসরে ঘুরে ঘুরে নেচে নেচে বোলান পরিবেশন করত। মাঝখানে থাকত বাদক, প্রম্পটার প্রমুখরা। দু-টি সারিতে দাঁড়িয়ে বন্দনা গান গাওয়া হত। প্রম্পটার প্রাধান গায়কের কানে কানে গানের পরবর্তী কলিটি শুনিয়ে দিত। প্রথম সারির গান গাওয়া হলে ওই একই লাইন গাইত পরের সারির সদস্যরা। আর ছিল দোহারী। দু-টি সারির লোকেদের একবার করে গান গাওয়ার পর দলের অন্যান্য সদস্য যারা আসরে বসে থাকত তারা গান ধরত।

মূল গায়কদের বিরতি দেওয়ার জন্যই এই প্রথা। বন্দনা থেকে শুরু করে পালা অংশ, সমাপ্তি গান সবই সংগীতের মধ্য দিয়ে পরিবেশিত হত।

বর্তমানে যে-বোলান পালা প্রচলিত আছে তা পোড়ো বা পালা বোলানের বিবর্তিত রূপ। এর কয়েকটি বিভাগ স্পষ্ট চোখে পড়ে—

১। বন্দনা
২। বোলান পালা
৩। পালার সমাপ্তি সূচক গান
৪। রং পাঁচালী।

বোলান পালা পরিবেশন করার আগে বিভিন্ন দেবতার বন্দনা করা হয়; যে-আসরে বোলান গাওয়া হয় সেখানে প্রকাশ হতে প্রার্থনা জানানো হয়—

“আমরা প্রথম আসরে মাগো করি বন্দনা
বাগবাদিনী বীণাপাণির চরণ দুখানা।
তুমি বিনে বাক্য কহে কোন জনের শক্তি নহে
ব্যাসাদি বাল্মিকী কহে গুণের বর্ণনা।
এস, সিদ্ধিদাতা গণপতি, পিতা যাহার পশুপতি
সিংহপৃষ্ঠে ভগবতীর চরণ দুখানা
এস ইন্দ্র চন্দ্র যম হুতাসন, যত আছেন দেবতাগণ
অরুণ বরুণ ষড়াণন করুন বন্দনা।” [৮]

কিংবা বন্দনা গাওয়া হয় এরকম—

“মঙ্গলময় তুমি শ্রীমধুসূদন
সঁপিলাম এই প্রাণ তব চরণতলে
তব কৃপা পাব বলে
এস মা সরস্বতী করি নতি করি নতি
এই আসরে দয়া করে।” [৯]

বন্দনা গাওয়ার পরেই দর্শকদের জানিয়ে দেওয়া হয় আসরে কোন পালা পরিবেশিত হবে। এই ব্যাপারটাতে এখন অনেকটা যাত্রার ঢং এসে গেছে—

“শ্রী শ্রী ভোলানাথের আশীর্বাদ মাথায় নিয়ে আমরা শুরু করতে চলেছি এক সম্পূর্ণ পৌরাণিক বোলান পালা শঙ্খচূর বধ। রচনা গৌর নন্দী। নির্দেশনা সুবল নন্দী, পরিচালনায় বিমান নন্দী। সূধী দর্শকমণ্ডলীর শ্রীচরণধূলি মাথায় নিয়ে শুরু করছি এ বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ পৌরাণিক পালা শঙ্খচূড় বধ।” [১০]

এছাড়া কখনো কখনো অভিনেতাদের নাম ঘোষণা করতেও দেখা যায়।

এরপর শুরু হয় মূল বোলান পালা অর্থাৎ, কাহিনি অংশ। ঐতিহাসিক, পৌরাণিক ও সামাজিক নানা বিষয় নিয়ে রচিত হয়ে থাকে তা।

বোলান পালা অভিনয়ের সময় যতটা সম্ভব গম্ভীর ও জোড়ালো কণ্ঠস্বরের আশ্রয় নেওয়া হয়। এই কারণেই স্বগতোক্তি প্রাধান্য পায়। চরিত্রের মনের প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ স্পৃহা অথবা তার পরবর্তী কার্যকলাপের প্রকাশ ঘটে সেখানে। এটা গানের মাধ্যমেও প্রকাশ করা হয়। লোকশিক্ষা বা নীতিশিক্ষা থেকেই যায় বোলানে। যেমন ‘শঙ্খচূড় বধ’ পালায় দর্পে অন্ধ তুলসীর স্বামীকে তুলসী পরনারীর প্রতি লোভ প্রদর্শন করতে বারণ করে। বলে—

“যে পরের নারীকে মায়ের মত দেখে, পরের জিনিসকে মাটির ঢিলা ভাবে, যে সবাইকে আপন ভাবে সেই তো পণ্ডিত।” [১১]

অথবা, চণ্ডাল হয়ে রাজার মন্দিরে পূজা দেওয়ার জন্য যার হাত কেটে দেয় রাজা; সুযোগের পরিস্থিতিতে সেই রাজার দুর্দিনে চণ্ডাল ছেলেটি জাত পাতের ভেদাভেদের ঊর্ধ্বে কথা বলে এবং প্রতিবাদ করে—

“যখন দু-মুঠো ভাতের জন্য মানুষ হাহাকার করে, তখন দুঃখের কথা কেউ শোনে না। ভগবানের কাছে মনের ব্যথা জানায় যখন তখন আপনার জাতভেদ কোথায় থাকে মহারাজা।” [১২]

বোলান পালা শেষ হওয়ার সাথে সাথে সেই মুহূর্তে আসরে যে-ক-জন কুশীলব উপস্থিত থাকেন তারাই সমাপ্তি গান গেয়ে থাকে। একদিকে যেমন দর্শকদের জানিয়ে দেওয়া হয় বোলান পালা শেষ হয়েছে; তেমনি জানিয়ে দেওয়া হয় ‘বই বলে’ তথা প্রম্পটার, দলপতি, রচনাকারের নাম-সহ দলের ঠিকানা। যেমন ‘শঙ্খচূড় বধ’ পালার সমাপ্তি গানটি এইরকম—

“মোদের বোলান সাঙ্গ করিলাম
তপন নন্দী দলপতি বই বলে বিমান
রাজাপুরে মোদের বাড়ি ঠিকানা দিলাম
কয়েকজনা মিলে মোরা এদল গড়িলাম
মোদের বোলান সাঙ্গ করিলাম।।” [১৩]

এই গান গাওয়ার সময় অভিনেতাদের গোল করে ঘুরে ঘুরে নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায়। চরিত্রের অবস্থান অনুযায়ী আচরণ এখানে আশা করা বৃথা। এই গানগুলি প্রায় একইরকম হয়ে থাকে। অন্য একটি পালার সমাপ্তি গান এইরকম—

“এখানেতে গান করি সমাধান
মহুলাতে মোদের বাড়ি।
জ্ঞানে অজ্ঞানে গাহি গো বোলান
সবে হয় যে আনাড়ি।
মহুলাতে মোদের বাড়ি।
সুখেনের রচনা করুন গো মার্জনা
হরি নামে যাবে ত্বরী।
মহুলাতে মোদের বাড়ি।” [১৪]

বোলান পালার শেষে হাস্যকৌতুক সমৃদ্ধ আদিরসাত্মক পাঁচালী পরিবেশিত হয়। তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অশ্লীল হয়ে ওঠে। খিস্তি, খেউর স্বভাবতই স্থান করে নেয় সেখানে। কিন্তু গ্রামের মাটিতে লালিত, গ্রামের পুথিগতভাবে অশিক্ষিত বা অল্প শিক্ষিত গ্রামবাসীকে আনন্দ দিতে সাহায্য করে এ-ধরনের পাঁচালী।

বর্তমানকালে শিক্ষার আলোয় আলোকিত একদল মানুষ বোলান দল গঠন করে লোকনাট্যের ধারাটি বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করলেও রং পাঁচালীর আদি রস থেকে তারা বেরিয়ে আসতে চাইছে। আসরে বোলান পালা পরিবেশন করে দর্শকদের তারা খুব মুগ্ধ করে। কিন্তু ‘মোদের বোলান সাঙ্গ করিলাম’ বলার সাথে সাথে যখন তারা আসর ছাড়তে উদ্যোগী হয়, তখনই দর্শকদের চিৎকার ধ্বনি আসরে আছড়ে পড়ে— ‘রং পাঁচালী, রং পাঁচালী’ তাই ‘না, না’ করেও পার পাওয়া যায় না। কিছু একটা করতেই হয়। লোকনাট্যের একটা অন্যতম ধারা কিন্তু এই রং পাঁচালী। গ্রামীণ প্রহসন বললে খুব ভুল বলা হয় না। নিতান্তই হাস্যরসের সঙ্গে গ্রামীণ জমিদার, পাড়ার মোড়ল প্রভৃতি চরিত্রগুলিকে ব্যঙ্গ করা হয় এখানে। সে-ব্যঙ্গের ভাষায় অবশ্যই থাকে অতিরঞ্জনের সুর।

এবার আসা যাক বোলানের সঙ্গে যুক্ত লোকগুলির কথায়। কোনো তথাকথিত শিক্ষিত লোক বোলান রচনা করেন না। গ্রামেরই কোনো অল্পশিক্ষিত লোক যে সমাজকে খুব কাছ থেকে দেখেছে, পৌরাণিক গল্প শুনে শুনে জেনেছে তিনিই তার আগ্রহ থেকে বোলান রচনা করেন। মূল পাঠের বানান বিভ্রান্তিই বোধ হয় তার বড়ো একটা প্রমাণ।

বোলানের কুশীলব বা শিল্পীরা দক্ষ অভিনেতা নন, অভিনয় এদের পেশা নয়, নেশা। শ্রমজীবী, কৃষিজীবী মানুষগুলি মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে মহড়া শুরু করেন। পারিশ্রমিক যা পায় তার হিসেব করলে পুরোটাই ‘লস’। এরা হয়তো বছরের এগারো মাস লাভ ক্ষতির হিসেব করেই চলে বা চলতে চায়। কিন্তু বোলানের সময় এরা খুশির জোয়ারে ভেসে ভুলে যায় লাভ ক্ষতির পাটিগণিত। সাধারণত পুরুষেরাই অভিনয় করে। তবে ইদানীং মহিলাদের প্রবেশ ঘটলেও তা অবাধ নয়। অন্য কোনো লোকনাট্যের দল (আলকাপ, কৃষ্ণযাত্রা প্রভৃতি) থেকে মহিলাদের ভাড়া করতে হয়। স্বভাবতই পারিশ্রমিক পুষিয়ে নেয় তারা। আর এদের অভিনয় পেশাগত।

প্রম্পটার বোলানের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা। অল্প কয়েকদিনের মহড়ায় বিশেষ কিছু হয় না। আসরে যেখানে অভিনয় হয় তার এককোনে প্রম্পটার বসে থাকে। বেশ জোড়েই সংলাপ ও গানের কথা বলতে হয়। তা শুনেই শিল্পীরা সংলাপ বলে ও গান করে।

মঞ্চ পরিকল্পনার ব্যাপারটিও এড়িয়ে যাওয়া যায় না। বাঁধাধরা সুনির্দিষ্ট মঞ্চ থাকে না বোলানের অভিনয়ের জন্য। মঞ্চসজ্জাও থাকে না কিছুই। শুধু কয়েকটি মাইক্রোফোন ঝোলানো হয় দড়ির সাহায্যে। শিব পূজার মণ্ডপের সামনে এর অভিনয় হয়। দর্শকেরা চারিপাশে সুবিধামতো বসে। মাঝখানে যে-অংশটুকু ফাঁকা থাকে সেখানেই বোলান পরিবেশিত হয়। চারিদিকের একটা দিকেই বোলান দল তথা গায়ক, বাদক, অভিনেতারা বসে থাকে। এটিই তাদের গ্রিনরুম। এক আসর থেকে আর এক আসরে এভাবেই বোলান গান করে মানুষকে আনন্দ দেয় তারা।

পৌরাণিক বা সামাজিক যে-কোনো পালার ভাষায় থাকে আঞ্চলিকতার ছাপ। রচনাকার যথাসম্ভব শুদ্ধ লিখতে চাইলেও কুশীলবরা আঞ্চলিক ভাষাকেই ব্যবহার করে সচেতনভাবেই। যেমন লিখিত পালায় আছে— ‘তুই ছাড়া আমার যে আর কেউ নায়’। [১৫] উচ্চারণে হয়ে যাচ্ছে— ‘তু ছাড়া আমার আর কেউ নাই’। সাধু চলিতের মিশ্রণটিও লক্ষণীয়—

“আমি তোমার অভিশাপ শিরোধার্য করিলাম, তবে আমি তোমায় অভিশাপ দেব না’। [১৬]

শ্রমজীবী, কৃষিজীবী মানুষগুলি বোলানকে কেন্দ্র করে একত্রিত হয়, বোলান দল গড়ে ওঠে। ক্ষুদ্র, তুচ্ছ বিবাদ এ-সময় মিটে যায়। এক প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয় তারা পস্পরের সঙ্গে। হয়তো কোনো বছর নিতাই সাজে মহিমের বৌদি, সারা বছরের জন্য মহিম নিতাইকে বৌদি বলেই ডাকে, সঙ্গে গ্রামের আরও পাঁচজন। রসিকতার সঙ্গে সঙ্গে একটা বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বলা বাহুল্য গ্রামের মানুষগুলোও নাওয়া খাওয়া ভুলে বোলান শোনে; আর শেষ হলে অপেক্ষা করে পরের বছরের।

নাগরিক সভ্যতা থেকে বহু দূরে, শহরের প্রান্তসীমার নাগালের বাইরে পল্লির মুক্তাঙ্গনের গীত বোলান গান। মোবাইল আর ইন্টারনেটের যুগের প্রভাব আজ গ্রামেও পড়েছে। তাই বোলান সেখানে অনেকটা মর্যাদা হারিয়েছে। তবে লোকসমাজের বাসিন্দারা আজও প্রাণপণে চেষ্টা করে চলেছে বোলান গানকে টিকিয়ে রাখার। আর এ-জন্যই এত পরিবর্তনের ঘটা। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় সহযোগিতার অভাব আজ বৃহত্তর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্রামীণ সংস্কৃতির প্রতি গ্রামীণ মানুষগুলির ভালোবাসা না থাকলে এ প্রকার সহযোগিতা সম্ভব নয়। অশিক্ষিত বা অল্পশিক্ষিত চাষাভুষো লোকগুলোকে মর্যাদা দিতে চায় না উচ্চবিত্তেরা। কিন্তু এরাই বাংলার এরকম এক ঐতিহ্যকে যেভাবে ধরে রাখবার চেষ্টা করছে তা সত্যিই বিস্ময়কর। লোকসাহিত্যের অঙ্গনে তাই আজও বেঁচে আছে ‘বোলান’। বেঁচে থাকবে যতদিন এই লোকসমাজ থাকবে আর বাঁচবে। তাই তো বিশ্বকবির আবেদন—

“সাহিত্যের ঐক্যতান সংগীত সভায়
একতারা যাহাদের তারাও সম্মান যেন পায়।” [১৭]

বলা বাহুল্য লোকসাহিত্যের অঙ্গনে ‘বোলান’ গান মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। শুধু চাই গ্রামীণ মানুষগুলির এর প্রতি ভালোবাসা আর সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখার প্রয়াস। একমুঠো ছাতু আর আধখানা রুটি বা একমুঠো ভাতের সংস্থান এরা নিজেরাই করতে পারে। প্রয়োজন শুধু সম্মান আর মর্যাদা। তাহলেই লোকসংগীত ও লোকনাট্যের বিমিশ্র এই রূপ টিকে থাকবে, পা বাড়াবে যুগ থেকে যুগান্তরের পথে।

তথ্যসূত্র:
১। বাংলার লোকসংস্কৃতির বিশ্বকোষ/ আকাদেমি অব ফোকলোর, কলকাতা, ড দুলাল চৌধুরী সম্পাদিত/ প্রথম প্রকাশ-২০০৪/ পৃষ্ঠা-১৭০।
২। তদেব।
৩। তদেব।
৪। তদেব। পৃষ্ঠা-১৭১।
৫। সতীশ কুণ্ডু রচিত ‘ভিখারী ঈশ্বর’ নামক বোলানপালা/ পৃষ্ঠা-৩।
৬। বাংলার লোকসাহিত্য–প্রথম খণ্ড/ আশুতোষ ভট্টাচার্য/ পৃষ্ঠা-৫৯৭।
৭। বাংলার লোকসংস্কৃতির বিশ্বকোষ/ আকাদেমি অব ফোকলোর, কলকাতা, ডঃ দুলাল চৌধুরী সম্পাদিত/ প্রথম প্রকাশ-২০০৪/ পৃষ্ঠা-১৭২।
৮। গৌড় নন্দী রচিত ‘শঙ্খচূড় বধ’ বোলান পালা/ পৃষ্ঠা-১।
৯। সতীশ কুণ্ডু রচিত ‘ভিখারী ঈশ্বর’ নামক বোলানপালা/ পৃষ্ঠা-১।
১০। গৌড় নন্দী রচিত ‘শঙ্খচূড় বধ’ বোলান পালা/ পৃষ্ঠা-২।
১১। তদেব/ পৃষ্ঠা-১৫।
১২। সুখেন হাজরা রচিত ‘চণ্ডাল রাজা’ বোলান পালা / পৃষ্ঠা-২২।
১৩। গৌড় নন্দী রচিত ‘শঙ্খচূড় বধ’ বোলান পালা/ পৃষ্ঠা-২৭।
১৪। সুখেন হাজরা রচিত ‘সোনার সংসার’ বোলান পালা / পৃষ্ঠা-৫১।
১৫। তদেব/ পৃষ্ঠা-৮।
১৬। গৌড় নন্দী রচিত ‘শঙ্খচূড় বধ’ বোলান পালা/ পৃষ্ঠা-২৫।
১৭। সঞ্চয়িতা–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/ সাহিত্যম/ সংস্করণ, জানুয়ারি ২০০৩/ পৃষ্ঠা-৬২২।

সহায়ক গ্রন্থ:
১। বাংলার লোকসংস্কৃতির বিশ্বকোষ-ড দুলাল চৌধুরী সম্পাদিত-আকাদেমি অব ফোকলোর, কলকাতা।
২। লোকসংস্কৃতিবিজ্ঞান-তত্ত্ব, পদ্ধতি ও প্রয়োগ-শেখ মকবুল ইসলাম-বঙ্গীয় সাহিত্য সংসদ।
৩। বাংলার লোকসাহিত্য-শ্রী আশুতোষ ভট্টাচার্য-প্রথম খণ্ড।
৪। বাংলার লোকসংস্কৃতি-শ্রী আশুতোষ ভট্টাচার্য-ন্যাশনাল বুক ট্রাস্ট-ইন্ডিয়া, নয়াদিল্লি।
৫। বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস-সুকুমার সেন-প্রথম খণ্ড।
৬। বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত-অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়-দ্বিতীয় খণ্ড-মডার্ণ বুক এজেন্সী।

প্রথম পাতা

Facebook Comments

পছন্দের বই