০৩/০২/১৯
মেলায় যাবার আগেই অভিমন্যুদার মেসেজ— ‘জয় গোস্বামী, শাশ্বতীর বই নিয়ে আজকের ‘রোববার’তে আলোচনা করেছেন’। বইটি প্রেসে। দু-এক কপিও আর নেই। তাপসদা’কে ফোন করতে, কিছু কপি দেওয়ার আশ্বাস দেয়।
০২/০২/১৯
দ্বিতীয় দিনও আগে পৌঁছে গেলাম। আগে মানে অনেকটা আগে। ঘড়ির ছোটো কাঁটা যখন একের ঘর থেকে অনেকটাই দূরে। প্রথম শনিবার ভিড় হবে। ওদিকে দেবু আসবে দেরিতে। টেবিল সাজানো বা টেবিল সামলানো এসব আমার দ্বারা হয় না। তবুও মাঝেমাঝে করতে হয়। ‘তবুও প্রয়াস’-এর সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপার আমরা অরূপদাকে সঙ্গে পেয়েছি। মানুষটি ‘তবুও প্রয়াস’কে এতটাই ভালোবেসে ফেলেছে, পুরো ১-১১ ছুটি নিয়েছেন। গোটা চাকরি জীবনে এমন ঘটনা মানুষটি আগে করেননি।
০১/০২/১৯
উদ্বোধনের পরেরদিনটাকেই আমরা মেলার প্রথমদিন বলে থাকি। পরপর তিনবছর প্রথমদিন মেলায় যেতে পারিনি। এবার কলকাতায়, যাব না তা হয়! হাসপাতাল-প্রেস সব ঠেলেঠুলে সঠিক টাইমে পৌঁছালাম। দেবু তখনও টেবিল সাজায়নি। তন্ময়, অরূপদা এসে গেছে। প্রলয়দাও ঘোরাঘুরি করছে। এবার লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়নের পজিশনটা খুব পছন্দ হয়েছে। একেবারে করুনাময়ী বাসস্ট্যান্ডের গায়ে।