পথ আর গলি নয়, হয়ে উঠেছে রাস্তা। রাস্তার ঠিক কোন জায়গাতে দাঁড়িয়ে তা অনুধাবনযোগ্য কিনা জানি না। তবুও যেতে হবে। এতটা দূর যেতে হবে যেখানে নিজের ছায়াকে মনে হবে একটা বট গাছ, যার ঝুরি ধরে ঝুলতে ঝুলতে পৌঁছে যাওয়া যাবে আমাদের শৈশবে। একমাত্র শৈশব পারে আমাদের না-কাদামাখা পা’কে ভীষণভাবে চুমু খেতে।
থাকবে না, এইখানে আর কোনো পিঁপড়ে থাকবে না; থাকবে না, এইখানে আর কোনো ফড়িং থাকবে না; মধু নেই নুন নেই চিনি নেই; মুখে সস্তা পাওডার মেখে বসন্ত ও কোকিল একই সঙ্গে ভাঙা রাস্তায় মুখ থুবড়ে পড়ে আছে;