Description
লাবণ্য দাশ— যাঁর বড়ো পরিচয় জীবনানন্দ দাশের স্ত্রী। অসামান্য রূপসী লাবণ্যর সঙ্গে জীবনানন্দের বিবাহ হয় তাঁর ১৭-১৮ বছর বয়সে। পড়াশোনা অসম্পূর্ণ রেখেই পিতৃমাতৃহীন লাবণ্যকে বিয়েতে মত দিতে হয়। তারপর কঠিন অধ্যবসায়ে তিনি আইএ, বিএ এবং বিটি উত্তীর্ণ হন এবং শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। কর্মহীন জীবনানন্দের অস্বচ্ছল সংসারকে কঠোর পরিশ্রমে রক্ষা করে চলেন জীবনের শেষদিন পর্যন্ত। স্বভাবে জীবনানন্দের বিপরীত সদাচঞ্চল কর্মতৎপর এবং স্পষ্টবাক্ লাবণ্যের সঙ্গে জীবনানন্দের সম্পর্কে এসেছে কখনো কখনো ঝড়ঝঞ্ঝা। কল্পনা ও বাস্তব মিলিয়ে তাঁদের দাম্পত্য নিয়ে তৈরি হয়েছে সত্যমিথ্যা নানা গল্প। জীবনানন্দের মৃত্যুর পর তাঁর রচনাবলি প্রকাশের ব্যাপারে কী ভূমিকা ছিল লাবণ্য দাশের? ‘মাল্যবান’ উপন্যাসের যে রূঢ় দাম্পত্যের ছবি সেটিই কেন চিহ্নিত হয়ে যায় লাবণ্য-জীবনান্দের জীবনচিত্রের অংশ হিসেবে? এইসব নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন কবি ও গবেষক ড. মুহম্মদ মতিউল্লাহ্ তাঁর আলোচ্য বইতে। জীবনানন্দ জিজ্ঞাসায় এটি তাঁর দ্বিতীয় বই।
This is my first time pay a visit at here and i am really happy to read all at alone place.
Informative article, just what I needed.
What a information of un-ambiguity and preserveness of precious experience concerning unexpected feelings.