অপেরা হাউজ
দ্যাখো, অপমানের পাশে একটা তীব্র অপেরা
হাউজ
সেখানে বাজনা বাজে।
পুড়তে চায় যারা
রুদ্রের ঘনিষ্ঠ বন্ধু অম্বরিশ। ছোটোবেলা থেকে একই পাড়ায় বড়ো হওয়া। এক স্কুল। এক কলেজ। দু-জনেই সমান তুখোড় পড়াশোনায়। স্কুলের প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দুজনের মধ্যে নির্দিষ্ট ছিল। শুধু পড়াশোনায় নয় খেলাধুলোয়ও মারাত্মক। সকালে উঠে ডন বৈঠক, বিকালে ফুটবল। চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু। চমৎকার কথা বলে। দুই জমজ ভাইয়ের স্বভাবে এত মিল হয় না যতটা এদের। সরস্বতী পুজোয় পাঞ্জাবী পরে বেরোলে মেয়েরা কাত।
আমাদের কোনো শাখা নেই, কোনো শাখা নেই
বড়োমেয়ে ফিরেছে আধা ঘণ্টা হল। দোরে দোরে আলো জ্বলে উঠেছে। জাহান আরা বড়ো মেয়ের সামনে মুড়ির বাটি রেখে বেরোতে গিয়েই দাঁড়িয়ে পড়ে। বড়ো মেয়ে জানে এই থমকে যাওয়ার মানে।
‘কত টাকা লাগবে?’ বলে মুখে মুড়ি ভরে রোশন আরা তাকিয়ে থাকে জাহান আরার দিকে।
ছোটোমেয়ে মনে মনে হিসেব করে বলে, ‘আড়াইশ,’